বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই ২০২৫, ০৩:৪০ অপরাহ্ন
শিরোনাম
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে মা, ছেলে-মেয়ে নিহত বাংলাদেশ বিমানের যানবাহন শাখা যেন এক মাদকের আস্তানা আমাকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেয়া হয়নি: বহিষ্কৃত ছাত্রদল নেতা একযোগে ৩৩ ডেপুটি জেলারকে বদলি বরিশাল হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগীদের মশারীও জুটছে না নির্বাচনে সহায়তায় জাতিসংঘ ও জাপানের সাথে ইসির চুক্তি ‘ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম নয়, গণমাধ্যমও ভুল তথ্যের উৎস হয়ে উঠছে’ রাতের ভোট নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন সাবেক সিইসি এশিয়ান কাপের মূলপর্বের পথে বাংলাদেশ শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড সরকারি প্রতিষ্ঠান মিল্কভিটায় আওয়ামী স্টাইলে লুটপাট চট্টগ্রামে থানা ঘেরাও করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা জুলাই গণঅভ্যুত্থান: গণমাধ্যম সম্প্রচার বন্ধ করেছিলেন ফ্যাসিস্ট সরকার ২ জুলাই: দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের রাজপথে থাকার ঘোষণা প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি জানিয়েছেন,‘ফুল গিয়ারে’ আছে নির্বাচন কমিশন নতুন বিপাকে হাসিনা-রেহানা,জয়-পুতুল ও টিউলিপ ৩৮৬ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত, মৃত্যু ১v ‘পুলিশ পরিচয়ে ফেসবুক ব্যবহার করা যাবে না’ স্বৈরাচার পতনে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয়, সেই কাজ করছি: প্রধান উপদেষ্টা ২০৩০ সালের মধ্যে ১ কোটি ৪০ লাখেরও বেশি মানুষের অকাল মৃত্যু হতে পারে

অ্যান্টিবায়োটিক রেজিসটেন্সি: মৃত্যুর হার বাড়তে পারে ৭০ শতাংশ

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৭.৫৯ পিএম
  • ১৮৯ বার সংবাদটি পড়া হয়েছে

সময়সংবাদ ডেস্ক :

অ্যান্টিবায়োটিক বা অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল ড্রাগ এমন এক ধরণের ওষুধ যা ব্যাকটেরিয়া সংক্রমিত রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করে। অথচ এই ওষুধের যথেচ্ছ প্রয়োগের কারণে বিশ্বে ২০৫০ সাল নাগাদ অ্যান্টিবায়োটিক রেজিসটেন্সিতে (প্রতিরোধী) বিশ্বে মৃত্যুর হার ৭০ শতাংশ বাড়তে পারে। একটি নতুন গবেষণা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

সোমবার দ্য ল্যানসেট জার্নালে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সমষ্টিগতভাবে ২০২৫ থেকে ২০৫০ সাল পর্যন্ত বিশ্ব তিন কোটি ৯০ লাখেরও বেশি মৃত্যু দেখতে পারে যা সরাসরি অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিসটেন্স বা এএমআর-এর জন্য দায়ী।

ব্যাকটেরিয়া এবং ছত্রাকের মতো জীবাণু যখন তাদের হত্যা করার জন্য ব্যবহৃত ওষুধগুলো এড়িয়ে যাওয়ার ক্ষমতা অর্জন করে তখন অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল প্রতিরোধ ঘটে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এএমআর-কে ‘বিশ্বব্যাপী একটি শীর্ষ জনস্বাস্থ্য এবং উন্নয়ন হুমকি’ বলে অভিহিত করেছে।

নতুন গবেষণা প্রতিবেদনের প্রধান লেখক ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট ফর হেলথ মেট্রিক্স অ্যান্ড ইভালুয়েশনের পরিচালক ড. ক্রিস মারে বলেন, যখন এএমআর- এর ব্যাপকতা এবং এর প্রভাবের কথা আসে, তখন ‘আমরা আশা করি এটি আরও খারাপ হবে।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের নতুন অ্যান্টিবায়োটিক এবং অ্যান্টিবায়োটিকের নৈতিক ব্যবহারের ওপর যথাযথ মনোযোগ দেওয়া দরকার যাতে আমরা সত্যিই একটি বড় সমস্যা যা সমাধান করতে পারি।’

গ্লোবাল রিসার্চ অন অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিসটেন্স প্রজেক্ট, ইনস্টিটিউট ফর হেলথ মেট্রিক্স অ্যান্ড ইভালুয়েশন এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলোর গবেষকরা দেখেছেন, ১৯৯০ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ২০৪টি দেশে এএমআর জনিত মৃত্যু ও অসুস্থতার জন্য ২২টি জীবাণু, ৮৪টি প্যাথোজেন-ওষুধ সংমিশ্রণ এবং ১১টি সংক্রমণ দায়ী।

সংবাদটি শেয়ার করুন

অন্যান্য সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *