বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই ২০২৫, ০৭:৪৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ব্যাটিংয়ে দুর্দশা নিয়ে যা বললেন বিসিবি সভাপতি ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হলেও মাফিয়াতন্ত্র শেষ হয়নি : নাহিদ বিচার ব্যবস্থাকে দোরগোড়ায় নিয়ে যেতে ঐকমত্য তৈরি হয়েছে: ডা. তাহের গুমের ঘটনায় সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা : সেনাসদর দেশে বেড়েছে খাদ্য মজুদ: প্রেস উইং বাংলাদেশকে অনুদান দিচ্ছে সুইডেন কুমিল্লায় গণপিটুনিতে মা, ছেলে-মেয়ে নিহত বাংলাদেশ বিমানের যানবাহন শাখা যেন এক মাদকের আস্তানা আমাকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেয়া হয়নি: বহিষ্কৃত ছাত্রদল নেতা একযোগে ৩৩ ডেপুটি জেলারকে বদলি বরিশাল হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগীদের মশারীও জুটছে না নির্বাচনে সহায়তায় জাতিসংঘ ও জাপানের সাথে ইসির চুক্তি ‘ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম নয়, গণমাধ্যমও ভুল তথ্যের উৎস হয়ে উঠছে’ রাতের ভোট নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন সাবেক সিইসি এশিয়ান কাপের মূলপর্বের পথে বাংলাদেশ শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড সরকারি প্রতিষ্ঠান মিল্কভিটায় আওয়ামী স্টাইলে লুটপাট চট্টগ্রামে থানা ঘেরাও করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা জুলাই গণঅভ্যুত্থান: গণমাধ্যম সম্প্রচার বন্ধ করেছিলেন ফ্যাসিস্ট সরকার ২ জুলাই: দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের রাজপথে থাকার ঘোষণা

অগ্নিকন্যা মতিয়া চৌধুরী আর নেই

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৪, ২.৫২ পিএম
  • ১৭২ বার সংবাদটি পড়া হয়েছে

সময় সংবাদ ডেস্ক :

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক সংসদ উপনেতা মতিয়া চৌধুরী মারা গেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। আজ (বুধবার, ১৬ অক্টোবর) দুপুরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তার মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে।

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে তিনি চিকিৎসাধীন ছিলেন। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আজ দুপুর ১টার দিকে মৃত্যুবরণ করেন মতিয়া চৌধুরী।

বর্ষীয়ান এই রাজনীতিকের জন্ম ১৯৪২ সালের ৩০ জুন, পিরোজপুরে। মতিয়া চৌধুরীর বাবা মহিউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী পুলিশ কর্মকর্তা ছিলেন। তার মা নুরজাহান বেগম ছিলেন গৃহিণী। ১৯৬৪ সালের ১৮ জুন সাংবাদিক বজলুর রহমানকে বিয়ে করেন মতিয়া চৌধুরী।

ইডেন কলেজে পড়াশোনা করা অবস্থায় ছাত্র-রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন মতিয়া চৌধুরী। ১৯৬৫ সালে তিনি বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৬৭ সালে ‘অগ্নিকন্যা’ নামে পরিচিত মতিয়া চৌধুরী পূর্ব পাকিস্তান ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টিতে যোগ দেন এবং এর কার্যকরী কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন।

১৯৭০ ও ১৯৭১ এর মাঝামাঝিতে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম, প্রচারণা, তদবির এবং আহতদের সেবায় সক্রিয় অংশগ্রহণকারী ছিলেন। ১৯৭১ সালে তিনি আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পান। তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের সময়কালে তিনি বেশ কয়েকবার গ্রেপ্তার হন।

১৯৯৬ ও ২০০৯ এবং ২০১৩ সালে আওয়ামী লীগের ক্ষমতা আমলে কৃষিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন প্রবীণ এই আওয়ামী নেতা। সবশেষ আওয়ামী লীগের ১নং প্রেসিডিয়াম সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন মতিয়া চৌধুরী।

সংবাদটি শেয়ার করুন

অন্যান্য সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *