নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন পিএলসি’র জাতীয়তাবাদী কর্মচারী ইউনিয়ন(বি-১৯৪০) এর ফয়েজ আহমেদ লিটন একজন দুর্দিনের পরীক্ষিত ও ত্যাগী নেতা।গত ১৬ বছর তিনি ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের দমন পীড়ন হামলা মামলাকে উপেক্ষা করে তিতাস গ্যাস কোম্পানিতে জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ করে রেখেছেন।
আলহাজ্ব ফয়েজ আহমেদ লিটন বলেন, আমি তিতাস গ্যাস জাতীয়তাবাদী শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন রেজিস্ট্রেশন নং-বি/১৯৪০ এর প্রতিষ্ঠাকালীন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক থেকে সভাপতি পর্যন্ত ছিলাম এবং গত প্রায় ২০ বছর যাবত কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটিতে ছিলাম।
ফয়েজ আহমেদ লিটন এর বিরুদ্ধে ফ্যাসিস্ট সরকার ৫৪ টি মামলা দিয়ে হয়রানি করছে গত ১৬ বছরে।জেল খেটেছেন বেশ কয়েকবার। আয়না ঘরে বন্দী ছিলেন এমনকি ডিবি হারুন এর টর্চার সেলে নিয়ে তাকে নির্যাতন করা হয়েছে। যদিও তার কোন দোষ ছিল না। তার দোষ একটাই তিনি জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের কেন্দ্রীয় নেতা। শুধু মাত্র দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং আগামীর রাষ্ট্রনায়ক তারেক রহমানের একজন বিশ্বস্ত রাজনৈতিক সহচর হিসেবে তাকে সব সময় কোনঠাসা করে রাখা হয়েছিল।
আলহাজ্ব ফয়েজ আহমেদ লিটন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবে বিগত দিনে সরকার পতনের আন্দোলন সহ সকল আন্দোলন সংগ্রামে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।তিনি যখন রাজনৈতিক সাফল্যের শীর্ষে অবস্থান করছিলেন সেই সময়ে ষড়যন্ত্রকারীদের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হন। তার বিরুদ্ধে সোশ্যাল মিডিয়ায় ফেক আইডি থেকে নানা অপপ্রচার চালানো হয়। যা তার রাজনৈতিক সুনামকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। এমনকি দলের হাই কমান্ডে তার নামে নানা কুৎসা রটানো হয়। পরবর্তীতে সাইবার সিকিউরিটি বিভাগে অভিযোগ করলে সব বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা পাওয়া যায়। সরকার পরিবর্তনের পরেও তার নামে ষড়যন্ত্র থেমে নেই। নানাভাবে তাকে বিচ্ছিন্ন করে রাখতে গণমাধ্যম কর্মীদের কাছেও তার বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য দিয়ে মানহানিকর সংবাদ পরিবেশনে প্রলুব্ধ করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে ফয়েজ আহমেদ লিটন বলেন, তিতাস গ্যাসের অভ্যন্তরে ঘাপটি মেরে থাকা একটি দুর্নীতিবাজ চক্র আমার নামে নানা অপপ্রচার চালাচ্ছে, তারা আমার ব্যক্তিগত সুনামকে ধুলিসাৎ করতে উঠেপড়ে লেগেছে, আমি গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে বস্তুনিষ্ঠ অনুসন্ধানী সংবাদ প্রকাশের আহ্বান জানাই।
Leave a Reply