বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫, ০৫:৩০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
প্রথমবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয় টাইগারদের গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি গোপালগঞ্জে কারাগারে হামলা: ভাঙচুর, আগুন, লুটপাট গোপালগঞ্জে যথাযথ ব্যবস্থা না নেয়া হলে সরকারকে দায় নিতে হবে: জামায়াত আমির এনসিপির সমাবেশে আ.লীগের হামলা, উদ্বেগ জানিয়ে ফখরুলের বিবৃতি গোপালগঞ্জের ঘটনা অগ্রহণযোগ্য, জড়িতদের বিচারের মুখোমুখি করা হবে: অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ গোপালগ‌ঞ্জে ১৪৪ ধারা জারি পল্লবীতে চাঁদা না দেয়ায় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-গুলির ঘটনায় গ্রেফতার ৩ নৌকা প্রতীক বাদ দিয়ে শাপলা তালিকাভুক্ত করার দাবি এনসিপির আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে চিরুনি অভিযান শুরু করা হবে:স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হত্যাচেষ্টা মামলায় জামিন পেলেন অপু বিশ্বাস সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল আরও ৬০ দিন ১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার বামনায় ইয়াবাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে প্রধান বিচারপতি নিয়োগ নিয়ে একমত দলগুলো পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা: ইসি টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করেছে ৬ লাখ ৬৬০ শিক্ষার্থী ১৩৪ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সবাই ফেল

বাংলাদেশে সামরিক উপস্থিতির কথা ভাবছে চীন, দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫, ১২.৩০ পিএম
  • ১১৭ বার সংবাদটি পড়া হয়েছে
বাংলাদেশ, চীন,ফাইল ছবি

নিউজ ডেস্ক,সময় সংবাদ: বাংলাদেশসহ বেশ কয়েকটি দেশে চীন সামরিক অবকাঠামো নির্মাণ করতে চায় বলে দাবি করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। সম্প্রতি দেশটির প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থা ডিফেন্স ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির (ডিআইএ) প্রকাশিত ‘বার্ষিক হুমকি মূল্যায়ন’ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীনের পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ) বাংলাদেশে সামরিক অবকাঠামো নির্মাণ করতে চায়।

বাংলাদেশ ছাড়াও এই তালিকায় আছে, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কিউবা, কেনিয়া, গিনি, সিসিলস, তানজানিয়া, অ্যাঙ্গোলা, নাইজেরিয়া, নামিবিয়া, মোজাম্বিক, গ্যাবন, পাপুয়া নিউ গিনি, সলোমন দ্বীপপুঞ্জ এবং তাজিকিস্তান।

এ প্রতিবেদেন বলা হয়েছে, চীন তার পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ)-র সামরিক ব্যবস্থা এমনভাবে আধুনিকায়ন করছে, যাতে তারা চীনের সীমা ছাড়িয়ে দীর্ঘ সময় ধরে দূরবর্তী অঞ্চলে অভিযান পরিচালনা করতে পারে। এ লক্ষ্যে তারা শক্তিশালী বিদেশি রসদ ও সামরিক ঘাঁটির অবকাঠামো গড়ে তুলছে, যা ভবিষ্যতে কোনো সংঘাতের সময় যুক্তরাষ্ট্রের বৈশ্বিক কার্যক্রম কিংবা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ওপর হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, চীন সামরিক রসদের জন্য বিভিন্ন ধরনের মডেল অনুসরণ করছে—এর মধ্যে রয়েছে নিজস্ব সৈন্যসহ সামরিক ঘাঁটি, স্বাগতিক দেশের সঙ্গে যৌথভাবে ব্যবহৃত ঘাঁটি, বেসরকারি স্থাপনার সঙ্গে একীভূত একচেটিয়া পিএলএ সরবরাহ কেন্দ্র এবং বিদেশে বাণিজ্যিক অবকাঠামোর অস্থায়ী ব্যবহার।

মার্কিন এ প্রতিবেদেন জানানো হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে টক্কর দেওয়ার প্রচেষ্টা চীন অব্যাহত রেখেছে। তারা বলেছে— চীন তার কৌশলগত উদ্দেশ্য যেমন— পূর্ব এশিয়ার প্রধান শক্তি হওয়া, বৈশ্বিক নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা, তাইওয়ানকে মূল ভূখণ্ডের সাথে একীভূত করা, চীনের অর্থনীতির উন্নয়ন ও স্থিতিস্থাপকতা বৃদ্ধি করা এবং শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে প্রযুক্তিগতভাবে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ার বিষয়টি অব্যাহত রেখেছে।

এছাড়া চীন কূটনীতি, তথ্য, সামরিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের মোকাবিলা করার জন্য তার বৈশ্বিক সক্ষমতা বাড়িয়ে চলেছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

মার্কিন এ সংস্থাটি আরও বলেছে, চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল এবং এর বাইরে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের সাথে প্রতিযোগিতার জন্য চীনকে আরও ভালোভাবে প্রস্তুত করতে একটি সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবেন। একই সাথে, মার্কিন সামরিক জোটে প্রতি জনপ্রিয় ও রাজনৈতিক সমর্থন দুর্বল করার দিকেও তার মনোযোগ থাকবে।
বাংলাদেশসহ বেশ কয়েকটি দেশে চীন সামরিক অবকাঠামো নির্মাণ করতে চায় বলে দাবি করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। সম্প্রতি দেশটির প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থা ডিফেন্স ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির (ডিআইএ) প্রকাশিত ‘বার্ষিক হুমকি মূল্যায়ন’ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীনের পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ) বাংলাদেশে সামরিক অবকাঠামো নির্মাণ করতে চায়।

বাংলাদেশ ছাড়াও এই তালিকায় আছে, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কিউবা, কেনিয়া, গিনি, সিসিলস, তানজানিয়া, অ্যাঙ্গোলা, নাইজেরিয়া, নামিবিয়া, মোজাম্বিক, গ্যাবন, পাপুয়া নিউ গিনি, সলোমন দ্বীপপুঞ্জ এবং তাজিকিস্তান।

এ প্রতিবেদেন বলা হয়েছে, চীন তার পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ)-র সামরিক ব্যবস্থা এমনভাবে আধুনিকায়ন করছে, যাতে তারা চীনের সীমা ছাড়িয়ে দীর্ঘ সময় ধরে দূরবর্তী অঞ্চলে অভিযান পরিচালনা করতে পারে। এ লক্ষ্যে তারা শক্তিশালী বিদেশি রসদ ও সামরিক ঘাঁটির অবকাঠামো গড়ে তুলছে, যা ভবিষ্যতে কোনো সংঘাতের সময় যুক্তরাষ্ট্রের বৈশ্বিক কার্যক্রম কিংবা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ওপর হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, চীন সামরিক রসদের জন্য বিভিন্ন ধরনের মডেল অনুসরণ করছে—এর মধ্যে রয়েছে নিজস্ব সৈন্যসহ সামরিক ঘাঁটি, স্বাগতিক দেশের সঙ্গে যৌথভাবে ব্যবহৃত ঘাঁটি, বেসরকারি স্থাপনার সঙ্গে একীভূত একচেটিয়া পিএলএ সরবরাহ কেন্দ্র এবং বিদেশে বাণিজ্যিক অবকাঠামোর অস্থায়ী ব্যবহার।

মার্কিন এ প্রতিবেদেন জানানো হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে টক্কর দেওয়ার প্রচেষ্টা চীন অব্যাহত রেখেছে। তারা বলেছে— চীন তার কৌশলগত উদ্দেশ্য যেমন— পূর্ব এশিয়ার প্রধান শক্তি হওয়া, বৈশ্বিক নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা, তাইওয়ানকে মূল ভূখণ্ডের সাথে একীভূত করা, চীনের অর্থনীতির উন্নয়ন ও স্থিতিস্থাপকতা বৃদ্ধি করা এবং শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে প্রযুক্তিগতভাবে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ার বিষয়টি অব্যাহত রেখেছে।

এছাড়া চীন কূটনীতি, তথ্য, সামরিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের মোকাবিলা করার জন্য তার বৈশ্বিক সক্ষমতা বাড়িয়ে চলেছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

মার্কিন এ সংস্থাটি আরও বলেছে, চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল এবং এর বাইরে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের সাথে প্রতিযোগিতার জন্য চীনকে আরও ভালোভাবে প্রস্তুত করতে একটি সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবেন। একই সাথে, মার্কিন সামরিক জোটে প্রতি জনপ্রিয় ও রাজনৈতিক সমর্থন দুর্বল করার দিকেও তার মনোযোগ থাকবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

অন্যান্য সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আর্কাইভ

May 2025
T F S S M T W
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
30