শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ০৬:০০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
বাড়ছে ডিম-মুরগীর দাম,অস্বস্তি জনজীবন ইমিগ্রেশনে আটক নিয়ে মুখ খুললেন নিপুণ মামলা না থাকায় ছাড়া পেলেন নিপুণ পুলিশ হেফাজতে নিপুণ নেতাকর্মীদের ‘কড়া’ নির্দেশনা দিল বিএনপি তারেক রহমান কবে দেশে আসছেন, জানালেন মির্জা ফখরুল ফ্ল্যাট কেলেঙ্কারির পর টিউলিপকে প্রথম প্রকাশ্যে দেখা গেছে! সাভারে বাস ও অ্যাম্বুলেন্স সংঘর্ষ, নিহত ৪ বাড়বে বাইক-ফ্রিজ-এসির দাম লন্ডনে পৌঁছেছেন বেগম খালেদা জিয়া শেখ হাসিনাসহ ৯৭ জনের পাসপোর্ট বাতিল ঢাকার বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ তিব্বতে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ৫৩ জনের মৃত্যু শেখ হাসিনাসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জনগণ ও গণতন্ত্রের পক্ষে কাজ করার নির্দেশনা খালেদা জিয়ার ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিতে নির্বাচন কমিশন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ তারেক রহমানের চার মামলা বাতিলের রায় বহাল শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ ও বাংলাদেশের ‘লাইট ট্যাংক’ কেনা প্রসঙ্গে ভারত যা বলছে মাছ ধরার নৌকা থেকে ১ লাখ ইয়াবা জব্দ, আটক ১ চ্যালেঞ্জে দেশের অর্থনীতি

গৃহবধূ হত্যার তদন্তে র‌্যাবের গাফিলতির প্রমাণ মিললে ব্যবস্থা

  • সংবাদ প্রকাশের সময় : শনিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২৪, ৫.৫৫ পিএম
  • ৪৮ বার সংবাদটি পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক :
ঢাকা : বগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় গৃহবধূকে হত্যার পর ডিপ ফ্রিজে রাখার ঘটনায় ছেলেকে গ্রেপ্তার করেছিল র‌্যাব। তবে পুলিশের তদন্তে মোড় নেয় ঘটনার। পুলিশ বলেছে, গৃহবধূ হত্যায় ছেলে নয়, বাড়ির ভাড়াটিয়া জড়িত। এ ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাওয়া হলে র‌্যাব সদর দপ্তরের র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখারা পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুনিম ফেরদৌস বলেন, র‍্যাবের তদন্তে যদি কারো গাফিলতি থাকে বা তথ্যগত প্রক্রিয়াগত ভুল থাকে, এর সঙ্গে র‌্যাবের কেউ যদি দায়ী হয় তাহলে তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাজধানীর কারওয়ান বাজার র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন তিনি।

বগুড়ায় গৃহবধূ খুনের ঘটনায় জড়িত অভিযোগে প্রথমে ছেলেকে গ্রেপ্তার করেছিল র‌্যাব। ওই ঘটনায় তদন্তে পুলিশ সম্পূর্ণ ভিন্ন তথ্য উপস্থাপন করেছে। যেখানে ছেলে নয়, তিন ভাড়াটিয়া জড়িত বলে উঠে আসে। অথচ ছেলে নিরীহ হলে বিচারের আগেই মিডিয়া ট্রায়ালের শিকার হলেন। এ ঘটনায় র‌্যাবের বক্তব্য জানতে চাইলে লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুনিম ফেরদৌস বলেন, বগুড়ার ধুপচাচিয়ার ঘটনায় ছেলে জবানবন্দি দিয়েছেন। সে তথ্য আমরা রেকর্ড করেছি। তাকে যখন ক্যাম্পে আনা হয় তখন তার আত্মীয়-স্বজন ছিলেন। ছেলের দেওয়া জবানবন্দির ভিত্তিতেই র‌্যাব কাজ করেছে।

তিনি বলেন, তদন্তে ভিন্নতা হতেই পারে৷ ঘটনায় পুলিশের পাশাপাশি র‌্যাবও তদন্ত করছে। পুলিশ তদন্তে যদি র‌্যাবের সহযোগিতা নেওয়ার প্রয়োজন করে আমরা করব। আমাদের কোনো সদস্যের বিরুদ্ধে যদি কোনো অভিযোগ আসে বা তদন্তে গাফিলতির তথ্য প্রমাণ পাওয়া যায় তাহলে আমরা যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করব।

দুই সংস্থার তদন্তে ভিন্নতা কেন? আর ছেলে তো আদালতে ১৬৪ করেনি। আদালতে অস্বীকার করায় রিমান্ডে নিতে হয়েছে। এখনো রহস্যই উদঘাটিত হলো না, কিন্তু ছেলে মিডিয়া ট্রায়ালের শিকার হলেন। এ ব্যাপারে মুনিম ফেরদৌস বলেন, স্বীকারোক্তি অনেক ধরণের আছে। কেউ কোনো ঘটনায় স্বীকারোক্তি দেওয়া মানেই ঘটনায় সংশ্লিষ্টতা প্রমাণ করে না। আবার যিনি স্বীকারোক্তি দেবেন তিনি যেকোনো সময় তার বক্তব্য অস্বীকার, পরিবর্তন, পরিমার্জন করতে পারবেন। এটা তা আইনগত অধিকার। ১৬৪, ১৬১ আলাদা। এখানে র‍্যাবের অন্য কোনো উদ্দেশ্য ছিল না। তবুও ঘটনায় তদন্তে গাফিলতি তদন্ত করে দেখা হবে।

মিডিয়া ব্রিফিং সচেতনতামূলক কাজ। এখানে অন্য কোনো উদ্দেশ্য নেই। ব্রিফিং নিবারণমূলক কাজের অংশ। মানুষ যাতে শিক্ষা নেয় বা সচেতন হয়। এখানে পুলিশের তদন্ত ভুল সেটার সুযোগ নেই। ঘটনার আরও অধিকতর তদন্ত হবে। তদন্ত কিন্তু শেষ হয়নি বলেও জানান র‍্যাবের এই কর্মকর্তা।

সংবাদটি শেয়ার করুন

অন্যান্য সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

November 2025
T F S S M T W
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
28293031  
All rights reserved © somoysangbad.net
Theme Download From CreativeNews